গল্পটি দিঘলিয়া গ্রামের মাছ চাষী আনোয়ার শেখের:-
দুবাই গিয়ে ভাগ্য উন্নয়নের চেষ্টা করা আনোয়ার শেখ 2020 সালে করোনার কারণে চাকরি হারিয়ে খালি হাতে দেশে ফিরে আসেন। প্রতিবেশী মাছ চাষী মনির মোল্লার পরামর্শে তিনি মৎস্য উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে দিঘলিয়া মৎস্য অধিদপ্তরের দ্বারস্থ হন। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার জনাব মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলামের সাথে দীর্ঘ আলোচনায় তিনি জানান যে তিনি বায়োফ্লোকে মাছ চাষে আগ্রহী। মৎস্য কর্মকর্তা তাকে বায়োফ্লোকে না গিয়ে অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করার পরামর্শ দেন এবং মাছ চাষ ভালভাবে শেখার জন্য রুই জাতীয় মাছের ফিঙ্গারলিংস উৎপাদনের পরামর্শ দেন। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি আনোয়ারকে। বর্তমানে তিনি প্রায় ৬ একর ০৪টি ঘেরে মাছের নার্সারী করছেন। ২০২২ সালে তার মোট উৎপাদন ছিল প্রায় ৩০৪ মণ! বর্তমানে তিনি স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি তার সার্কেলে প্রায় ১০ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন। মৎস্য অধিদপ্তরের কারিগরি সহায়তায় তিনি এখন একজন সফল মৎস্য উদ্যোক্তা!
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস